পরীক্ষার হলেও উনারা বউ সেঁজে আসেন

অমানুষ আমি
পরীক্ষার হলেও উনারা বউ সেঁজে আসেন ।
সারারাত পড়ে পড়ে বিদ্বুষী(!) তসলিমায়
পরিণত হলেও উনারা নৈর্ব্যক্তিক এর
সেট কোড জিগান ।
নাহ্ মেয়েদের প্রতি যে আকর্ষণহীন এক
নপুংশক আমি তা বলছি না ।
স্যাটেলাইটের মত আকর্ষণীয় বস্তু
খুঁজতে থাকা দু’চোখ শত সংযমের পরও
কখনও কখনও গিয়ে আটকে যায় ঐ নিষিদ্ধ
মাদকটার উপরে ।
ফিরিয়ে নিই চোখ ।
মুসলিম দেশে আমাদের কি এক
নয়নাভিরাম সংস্কৃতি । পাশ্চাত্য
পোষাকে-পাশ্চাত্য মেকাপে আবৃত মা-
বোনেরা প্রায় অর্ধ-উলঙ্গ
হয়ে বেরুলে কোন নারীবাদি মহাপুরুষ
যদি কহেন তাহাদের আদিম
পশুত্বটা জাগিয়া উঠেনা ,তবে তাহারা ডাক্তারের
শরণ লইতে পারেন ।
যাই হোক আমার এক অজ্ঞাত গুরুদেব
বলিয়াছিলেন-
“Ladies are the most dangerous
drugs.”
এরা যেমন মা-বোনের রূপে স্নেহ-
ভালবাসা বিলিয়ে দেন ।
স্ত্রী হয়ে সাথী হন পুরুষের যাবতীয়
দুঃখ-সুখে ।ইসলামী অনুশাসন
মেনে গড়ে তুলতে পারেন আদর্শ
সমাজ ;হতে পারেন রত্নগর্ভা ।
তেমনি লোভনীয় ঢঙে ছোট-খাট পোষাক
পড়ে ;বিচিত্র অঙ্গভঙ্গি আর
শয়তানী ইশারায় উষ্কে দিতে পারেন
আমাদের পৌরুষত্বকে ।
সমাজের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষতিকর এসব
ঘটনা নিয়ে কিছু বলা মানেই তা ব্যক্তি-
স্বাধীনতা বিরোধী আর নারীর
প্রতি আমাদের হীনমন্যতা ।
তারা পর্দা করলে বলা হবে জঙ্গি কিংবা কুতসিত
রমণী ।অনেক প্রগতিশীল তো বলেই বসেন
পর্দাপ্রথা হল চলন্ত জেলখানা আর
বোরকার নিচে শয়তান
লুকিয়ে থাকে (নাউজুবিল্লাহ) ।
নারীরা সুন্দরের প্রতিক পুষ্পের ন্যায় ।
একে লুকিয়ে রাখাটা পশ্চাতপদতা ।
আর কিছু তথাকথিত মধ্যমপন্থী বলেন ,সব
জায়গায়
ধর্মকে তুলে নিয়ে আসা অপ্রাসঙ্গিক ও
বিরক্তিকর ।
আমার বাস্তবজীবনের বন্ধুরা এই
কাতারেই পড়ে ।
আল্লাহদ্রোহী কুলাঙ্গারগুলো এভাবেই
পাশ্চাত্য সংস্কৃতি আর আধুনিকতার
নামে মরণঘাতী ব্যধি পুশ
করেছে প্রতিটি মুসলিম দেশে ।
এই মাদকতায় মুসলিম যুবক শয়তানের ধর্ম
নিয়ে গোঁড়ামীতে লিপ্ত হচ্ছে । আলোর
সন্ধান দিলেই আপনি হয়ে যাবেন গাঁড়ল
কিংবা গোঁড়া ধার্মিক ।
farrukh

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান